পবিত্র কুরআনুল কারিমের এক পূর্ণাঙ্গ সফটওয়্যার !

ফিচার :
১. পবিত্র কুরআনুল কারিমের আয়াত
২. বাংলা অনুবাদ (ইচ্ছে করলে যেকোনো ভাষার অনুবাদ সংযুক্ত করতে পারবেন)
৩. কুরআনের তিলাওয়াত (তিলাওয়াত চলাকালে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনুবাদসহ আয়াত আসতে থাকবে; আপনার পছন্দমতো ক্বারীর তিলাওয়াত সংযুক্ত করে শুনতে পারবেন)
৪. সবচে মজার ব্যাপার হলো, বাংলায় সার্চ সুবিধা । আপনি ইচ্ছে করলেই যেকোনো শব্দ এখানে সার্চ দিতে পারবেন এবং সার্চকৃত শব্দটি পবিত্র কুরআনের কোন কোন জায়গায় রয়েছে, তার একটি লিস্ট পেয়ে যাবেন !

বর্ননা :
ফাইল নেম     : Zekr
ফাইল সাইজ    : 7.70 MB
লাইসেন্স        : ফ্রি
রিকয়্যারমেন্ট   : জাভা রানটাইম ইনভায়রনমেন্ট , উইন্ডোজ ।
ফন্ট                    :  বাংলা ইউনিকোড/ Vrinda / সোলায়মান লিপি ।  ( বাংলা অনুবাদের জন্য )
ভাষা           : বহু ভাষা ।

ব্যবহার পদ্ধতি :
. প্রথমে এই লিংক থেকে . মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন । (এটি একটি ফ্রিওয়্যার তাই সিরিয়ালের দরকার নেই) ।

. এই লিংক ক্লিক করে বাংলা অনুবাদের ফাইলটি (bn.bengali.trans) সরাসরি ডাউনলোড করুন।
তর্জমাটি মাওলানা মুহিউদ্দীন খানের করা, যিনি মারেফুল কোরআন (বাদশাহ-ফাহাদের পৃষ্ঠপোষকতায় সৌদি   সরকার কর্তৃক হাজীদের সরবরাহকৃত বিখ্যাত তাফসির) এর অনুবাদক ।

. আপনার পিসিতে সোলায়মান লিপি বা যেকোন ইউনিকোড বাংলা ফন্ট ইন্সটল থাকতে হবে না থাকলে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন তারপর কন্ট্রোল প্যানেল থেকে ফন্ট ফোল্ডারে পেস্ট করুন । 

. সফটওয়্যারটি চালাতে জাভা রানটাইম ইনভায়রনমেন্ট দরকার । পিসিতে জাভা না থাকলে এখান থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন । কিছুটা সময় লাগবে ।

. এবার সফটওয়্যারটি চালু করে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন । প্রথমে Tools>Add>Translation ক্লিক করুন ।

. বাংলা অনুবাদের muhiuddinkhan.trans.zip ফাইলটি হার্ডডিস্ক থেকে সিলেক্ট করে Open ক্লিক করুন ।

. Me only রেডিও বাটনে টিক দিয়ে OK করুন ।

. কনর্ফামেশন মেসেজ আসবে OK করুন ।

. এবার View > Translation > [bn] মাওলানা মুহিউদ্দীন খান ক্লিক করুন । বাংলা আসবে ।



    

যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদ বাড়ছে : মুসলিমরা আসছে মূলধারায়




যুক্তরাষ্ট্রে দিন দিন মসজিদের সংখ্যা বাড়ছে । এর পাশাপাশি দেশটির মুসলমান সম্প্রদায়ও অনেক বেশি মূলধারার সঙ্গে যুক্ত হতে শুরু করেছে । নতুন এক জরিপে দেখা গেছে, দেশটিতে বর্তমানে মসজিদ রয়েছে দু’হাজার একশ’ ছয়টি । এ সংখ্যা ২০০০ সালের চেয়ে শতকরা ৭৪ ভাগ বেশি । এর মধ্যে নিউইয়র্ক শহরে রয়েছে ১৯২টি মসজিদ, দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়াতে ১২০টি, ফ্লোরিডায় ১১৮টি এবং টেক্সাসে রয়েছে ১৬৬টি মসজিদ । এমনকি মন্টানা যেখানে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বাইরের জনসংখ্যা হচ্ছে—শতকরা এক ভাগেরও কম, সেখানেও দু’টি মসজিদ রয়েছে । ২০০২ সালে মসজিদের সংখ্যা ছিল এক হাজার ২০৯টি । আর ২০০২ সালে যেখানে ঈদের জামাতে অংশ নিয়েছিলেন ২০ লাখ মুসুল্লি সেখানে ২০১১ সালে এ সংখ্যা ছিল ২৬ লাখ ।
যুক্তরাষ্ট্রে মসজিদ ও মুসলমানদের সংখ্যা বেড়ে যাওয়া নিয়ে সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, ২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে কথিত সন্ত্রাসী হামলার পরও মসজিদ এবং মুসলমানের সংখ্যা বাড়ার বিষয়ে কোনো ছেদ পড়েনি । অবশ্য, ওই হামলার পর মুসলমানদের ওপর নির্যাতনের মাত্রা ব্যাপক হারে বেড়ে গিয়েছিল । এর আগে, ২০০০ সালের এক জরিপে ৫৪ ভাগ মুসলমান বলেছিলেন, ‘মার্কিন সমাজ ইসলামের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে ।’ এদিকে, দেশটিতে বসবাসরত মুসলমানদের মধ্যে বিরাটসংখ্যক তরুণ নিয়মিত মসজিদে যায় । এসব তরুণ সম্পর্কে পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো অপপ্রচার চালাচ্ছে যে, তারা মৌলবাদ ও চরমপন্থার দিকে ঝুঁকে পড়ছে । কিন্তু, দেশটির শতকরা ৮৭ ভাগ মুসলিম নেতা ও ইমাম তাদের নিজেদের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, ‘মুসলিম তরুণদের মধ্যে চরমপন্থা বাড়ছে না ।’
এছাড়া, এবারের জরিপে অংশ নেয়া মুসলিম নেতাদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগ বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসলমানদের উচিত মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলোতে জড়িত হওয়া ।’ নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ ২০০৭ সালে প্রতিবেশী নিউআর্ক শহরে বসবাসরত মুসলমানদের ওপর বিশেষ গোয়েন্দাবৃত্তি ও নজরদারি চালিয়েছে বলে খবর বের হওয়ার এক সপ্তাহ পর এ জরিপ প্রকাশ হলো ।


উৎসঃ আমার দেশ/রয়টার্স
সংগ্রহ করা হয়েছে  QuranerAlo.com থেকে